মনানীয় তথ্য মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু সম্পরকে বিস্তারিত জানতে নিম্নোক্ত ফাইলটি দেখুনঃ
হাসানুল হক ইনু এমপি
ব্যক্তিগত ও পারিবারিক তথ্য
জন্ম তারিখ : ১২ নভেম্বর ১৯৪৬
পিতা : মরহুম এইচ, এম, কামরুল হক
এককালীন জেনারেল ম্যনেজার কর্ণফুলী পেপার মিলস্ লিঃ
মাতা : মরহুম বেগম হাসনাহেনা হক
স্ত্রী : আফরোজা হক রীনা
সভাপতি, জাতীয় নারী জোট (জাসদের সহযোগী নারী সংগঠন) এবং
সাধারন সম্পাদক, পেশাজীবি নারীসমাজ
সন্তান : ১ ছেলে, প্রকৌশলী শমিত আশফাকুল হক
কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এ স্নাতক
পৈত্রিক নিবাস : গ্রাম: গোলাপনগর, থানা ও উপজেলা: ভেড়ামারা, জেলা: কুষ্টিয়া
স্থায়ী ঠিকানা : ১৩৭, দারুস সালাম, মিরপুর, ঢাকা-১০০০
শিক্ষা : বিএসসি-ইন-কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়(বুয়েট), ১৯৭০
উচ্চ মাধ্যমিক, নটরডেম কলেজ, ঢাকা
মাধ্যমিক, কর্ণফুলী পেপার মিলস্ হাইস্কুল, চন্দ্রঘোনা,রাঙ্গামাটি জেলা
ছাত্র রাজনীতি, জাতীয়তাবাদী আনেদালন, স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধ
- ১৯৬৯ ছাত্রলীগ বুয়েট শাখার সাধারণ সম্পাদক
- ১৯৭০ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি শহীদ সার্জেন্ট জহুর স্মরণে গঠিত ছাত্রলীগের ‘সার্জেন্ট জহুর বাহিনী’র সামরিক কায়দায় মার্চ পাস্টে নেতৃত্ব প্রদান
- ১৯৭০ সালের ৭ জুন ছাত্রলীগের ‘জয়বাংলা বাহিনী’র সামরিক কায়দায় মার্চ পাস্টে নেতৃত্ব প্রদান
- ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ পল্টনে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলনের দায়িত্ব পালন
- ১৯৭১ এ মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ। ভারতের ‘তান্দুয়াতে’ স্থাপিত বাংলাদেশ লিবারেশন ফ্রন্ট -বি এল এফ (মুজিব বাহিনী) এর গেরিলা প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের ক্যম্প প্রধান ও প্রশিক্ষক এর দায়িত্ব পালন। প্রায় ১০,০০০ মুক্তিযোদ্ধাকে গেরিলা যুদ্ধের প্রশিক্ষণ প্রদান।
জাতীয় রাজনীতি
- ১৯৭২ মে জাতীয় কৃষক লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক হিসাবে বঙ্গবন্ধু কর্তৃক দায়িত্ব প্রদান।
- ১৯৭২ সালের ৩১ অক্টোবর গঠিত দেশের প্রথম বিরোধী দল জাসদের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসাবে ভূমিকা পালন।
- ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সিপাহী জনতার অভ্যুত্থানে গণবাহিনীর উপ-প্রধান ও কর্ণেল তাহেরের সহকারী হিসেবে ভূমিকা পালন।
- ১৯৮৩ সালে সামরিক স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী ঐক্যবদ্ধ গণতান্ত্রিক আন্দোলন গড়ে তোলা তথা ১৫ দলীয় জোট গঠন, ১৫ দল ও ৭ দলের লিঁয়াজো কমিটি গঠনে অগ্রণী ভূমিকা পালন। পরবর্তীতে এরশাদ সামরিক স্বৈরাচার বিরোধী গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে আপসহীন ধারায় পরিচালিত করতে ৫ দল গঠন এবং ৫ দল, ৭ দল, ৮ দলের লিয়াজো কমিটি গঠন করে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন পরিচালনা এবং ৯০ এর গণঅভ্যূত্থান সংগঠনে অগ্রণী ভূমিকা পালন।
- ১৯৮৬ সালে জাসদের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত।
- ১৯৯২ এ বামফ্রন্ট গঠনে ভূমিকা পালন, বাম ফ্রন্টের প্রথম আহবায়ক।
- ২০০২, ৩১ অক্টোবর জাসদের সভাপতি নির্বাচিত।
- ২০০৫, ৩১ মে দ্বিতীয়বার জাসদের সভাপতি নির্বাচিত।
- ২০১০, ৮ জানুয়ারি তৃতীয় বারের জন্য জাসদের সভাপতি নির্বাচিত।
- ২০০১ সাল থেকে তৎকালীন বিএনপি-জামাত জোট সরকারের দুঃশাসন ও সাম্প্রদায়িক-জঙ্গীবাদী-মৌলবাদী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ রাজনৈতিক আন্দোলন গড়ে তোলা তথা ১৪ দল ও মহাজোট গঠনে অগ্রণী ভূমিকা পালন।
অন্যান্য অবস্থান
- সাবেক সভাপতি, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি (২০০৮-১৩, সেপ্টেম্বর, ২০১২)
- সভাপতি, কৃষি-খাদ্য ও গ্রামীণ উন্নয়ন বিষয়ক সর্বদলীয় গ্রুপ
- কো-চেয়ারপারসন, আদিবাসী অধিকার বিষয়ক সংসদীয় ককাস
- ফেলো ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ
গ্রেফতার ও কারাবরন
- ২৩ নভেম্বর ১৯৭৫ এ গ্রেফতার ও কারাবরন।
- ১৯৭৬ এ গোপন সামরিক আদালতে কর্ণেল তাহেরের ফাঁসির মামলায় ১২বছর কারাদন্ড।
- ১৩ জুন, ১৯৮০ কারাগার থেকে মুক্তি লাভ।
- এরশাদ সামরিক শাসন আমলে দুইবার গ্রেফতার ও কারাবরন।
খেলাধুলা
- ফুটবল ব্লু , বুয়েট, ১৯৭০
- ১৯৬৫-১৯৭০ পর্যন্ত ঢাকা প্রথম বিভাগ ফুটবল লীগে সেন্ট্রাল প্রিন্ট্রিং এন্ড ষ্টেশনারী ক্লাব, ইস্ট এন্ড ক্লাব, ওয়ারী ক্লাব এবং সর্বশেষ ঢাকা মোহামেডান স্পোটিং ক্লাবের পক্ষে অংশগ্রহণ
- ১৯৬৯ সালে পূর্ব পাকিস্তান চ্যাম্পিয়ন সম্মিলিত পূর্ব পাকিস্তান বিশ্ববিদ্যালয় ফুটবল দলের সদস্য হিসাবে লাহোরে সর্বপাকিস্তান জাতীয় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ
- ১৯৬৯-৭০ সালে পূর্ব পাকিস্তান যুব ফুটবল দলের সদস্য হিসাবে অংশগ্রহণ
- ১৯৬৫ সালে পূর্ব পাকিস্তান ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ ও হাইজাম্পে ২য় স্থান অধিকার
- ১৯৬৬ সালে পাকিস্তান ক্রীড়া দলের সদস্য হিসেবে পাক-জার্মান ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ এবং হাইজাম্পে ৩য় স্থান অধিকার
প্রকাশনা
- তিনদাগে ঘেরা বাংলাদেশ
- বাংলাদেশের রাজনীতিতে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি
- গণতান্ত্রিক সংগ্রামের নয়া কৌশল
- দুই শতাধিক রাজনৈতিক প্রবন্ধ
বিদেশ ভ্রমণ
ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, ভূটান, মালদ্বীপ, শ্রীলংকা, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, চীন, ভিয়েতনাম, জাপান, তুরস্ক, উত্তর কোরিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ফিলিপাইন, বাহরাইন, ওমান, ইরাক, সংযুক্ত আরব আমিরাত, দক্ষিণ আফ্রিকা, মিশর, নাইজেরিয়া, সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন, সাবেক চেকোস্লাভোকিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, ব্রাজিল, কানাডা, মেক্সিকো, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানী, হল্যান্ড, সুইডেন, সুইজারল্যান্ড, বেলজিয়াম, অস্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন দেশ।
ভেড়ামারা উপজেলা কুষ্টিয়া জেলা সদর হতে ২৩ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত। উপজেলার মোট আয়তন ১৫৩.৭২ বর্গ কিলোমিটার। ভেড়ামারা উপজেলার উত্তর-পূর্বে পদ্মা নদী, পূর্ব-দক্ষিণে মিরপুর উপজেলা, পশ্চিমে দৌলতপুর উপজেলা এবং পূর্বে কুষ্টিয়া সদর উপজেলা অবস্থিত। ইহা ব্রিটিশ আমল হতে থানা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ছিল। পরবর্তীতে ০৭/০১/১৯৮২ খ্রি. ইং তারিখে উপজেলা হিসেবে উন্নীত হয়।
ইহা একটি পৌরসভা ও ছয়টি ইউনিয়ন যথা: বাহাদুরপুর, ধরমপুর, চাঁদগ্রাম, বাহিরচর এবং মোকারিমপুর নিয়ে গঠিত। এই উপজেলাই মোট গ্রমের সংখ্যা- ৮১ টি এবং মৌজার সংখা- ৪৩ টি। উপজেলার মোট জনসংখ্যা- ১,৭৫,৪৮০ জন। তন্মেদ্ধে পুরুষ- ৯০,৭০০ এবং মহিলা- ৮৪,৭৮০ জন।
ছবি

সংযুক্তি
91aec5efddeaf43d721f1ad397d81645.docxসংযুক্তি (একাধিক)