ভেড়ামারা (কুষ্টিয়া): প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ-ভারত বিদ্যুৎ সঞ্চালন কেন্দ্রের উদ্বোধন করে বলেছেন, এরমধ্য দিয়ে ঢাকা ও নয়াদিল্লীর মধ্যে বিদ্যুৎ খাতে অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতার এক নতুন দিগন্তের সূচনা হলো। এই প্রকল্পের অধীনে একটি বিদ্যুৎ সঞ্চালন কেন্দ্র, একটি উপ-কেন্দ্র এবং ভারত থেকে ৫শ’ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানির জন্য ৯৮ কিলোমিটার দীর্ঘ সঞ্চালন লাইন নির্মাণ করা হয়েছে। এই সঞ্চালন কেন্দ্রের ক্ষমতা পর্যায়ক্রমে ১ হাজার মেগাওয়াট বৃদ্ধির ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এই উপলক্ষে আজ এখানে বিদ্যুৎ সঞ্চালন কেন্দ্রে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ভাষণকালে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই বিদ্যুৎ সঞ্চালন কেন্দ্রটি চালুর মধ্য দিয়ে এই অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্র আরও সুদৃঢ় হবে।
দু’দেশের জনগণের সার্বিক কল্যাণের জন্য ভবিষ্যতে নতুন নতুন ক্ষেত্র অনুসন্ধান করা হবে বলে আশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, এই বিদ্যুৎ সঞ্চালন কেন্দ্র চালুর মাধ্যমে দু’দেশের মধ্যে সহযোগিতার এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত বিদ্যুৎ সঞ্চালন কেন্দ্রের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন এবং শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিদ্যুৎ খাতে বাংলাদেশের সঙ্গে নতুন অংশীদারিত্ব স্থাপিত হওয়ায় তিনি খুবই খুশী। এই অসাধারণ অর্জনের জন্য তিনি বাংলাদেশের জনগণকে ধন্যবাদ জানান।
মনমোহন সিং বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের অভিন্ন ঐতিহ্য সুন্দরবনকে রক্ষার জন্য উচ্চমান অনুসরণ করে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করা হবে। বাংলাদেশকে অন্যতম দ্রুত বর্ধমান অর্থনীতি হিসেবে বর্ণনা করে ড. সিং বলেন, দীর্ঘদিনের অংশীদার হিসেবে তার দেশ বাংলাদেশের জনগণের সমৃদ্ধি অর্জনে সবসময়ই পাশে থাকবে। তিনি বলেন,
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস