ভেড়ামারা উপজেলা পূর্বপাশে জুনিয়াদহ ও বাহাদুরপুর ইউনিয়নের মধ্যে পদ্মা নদীর তীর ঘেষে রায়টা পাথরঘাট অবস্থিত। এখানে শধু পাথর আর পাথর। পাথরঘাট মনোরম সুন্দর দেখার জাইগা।
ভেড়ামারা উপজেলা থেকে জুনিয়াদহ ইউনিয়ন পরিষদ প্রায় ১৭ কিঃ মিঃ এবং ভেড়ামারা উপজেলার পূর্বপাশে অবস্থিত শেষ ইউনিয়ন। জুনিয়াদহ ইউনিয়নের পশ্চিমে পদ্মা নদী ও দৌলতপুর উপজেলার মরিচা ইউনিয়ন,পূর্বে মোকারিমপুর ইউনিয়নের দক্ষিনে জুনিয়াদহ মওলাহাবাসপুর গ্রাম শেষ,উত্তরে প্রবাহিত পদ্মা নদী ও বাহাদুরপুর ইউনিয়ন এবং দক্ষিনে ধরমপুর ইউনিয়ন।
অত্র উপজেলার মৃত্তিকা স্তরে নমুনা বিশ্লেষণ করে দেখা যায় বালি পাতলা ও মোটা মিশানো পলি, কাঁদা, নূড়িও কাঁকড় মিশানো দো’আঁশ মাটি, আর মাত্র কয়েক জায়গায় রয়েছে এঁটেল মাটির প্রলেপ। অত্র উপজেলার মাটি প্রকৃতিগত ভাবে অত্যন্ত উর্বর এবং ফসল উপযোগী।
নদ-নদী
পদ্মা নদী ভেড়ামারা উপজেলার সীমানার উপর দিয়ে বয়ে চলেছে। ভেড়ামারা উপজেলায় ২টি নদী আছে; এগুলো হচ্ছেঃ পদ্মা নদী ও হিশনা-ঝাঞ্চা নদী।[1][2] মূল্যবান বালি এবং পদ্মা নদীর মাছ গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক সম্পদ।
৫৯টি মৌজা ও ৭৪টি গ্রাম নিয়ে গঠিত ভেড়ামারাতে ৬টি ইউনিয়ন রয়েছে; এগুলো হলোঃ
নির্বাচনী এলাকা ও জনপ্রতিনিধি
ভেড়ামারা উপজেলার মোট জনসংখ্যা ১ লক্ষ ৭৫ হাজার ৪৮০ জন; এর মধ্যে পুরুষ রয়েছে ৯০ হাজার ৭০০ জন এবং মহিলা রয়েছে ৮৪ হাজার ৭৮০ জন।।
এখানে প্রচুর কৃষিজ ফসল উৎপন্ন হয়। প্রধান ফসলের মধ্যে পাট, তামাক, আখ, ধান,গম উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও ভূট্টা, মটর, মসুর, মাসকালাই, খেসারি,সরিষা ইত্যাদি ফসলও চাষ করা হয়। তাছাড়া এখানে উল্লেখযোগ্য হারে পান চাষ করা হয়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস